কল্কি অবতার (Kalki Avatar) কি জন্মেছেন?কলিযুগের (Kaliyuga) সমাপ্তি কি আসন্ন? কথায় কথায় কলির সন্ধ্যা, ঘোর কলি বা এই ধরনের প্রবাদ প্রবচন হরহামেশাতেই শুনতে পাই আমরা। এই প্রবচনগুলো ঈঙ্গিত করে কলির শেষ তথা বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের ধবংস হওয়ার অশনি সংকেত হিসেবে। বর্তমান বিশ্বের ঘোর অনাচার, ব্যাভিচার ও ভ্রস্টাচারে শিহরিত হয়ে অনেকেই মনে ধারনা করেন এটাই হয়ত কলির শেষ সময়? তাহলে আসলেই কি বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের ধবংসের সময় উপস্থিত? সত্য যুগ কি সত্যিই আগত? বৈদিক শাস্ত্র অভ্রান্ত। তাই সঠিক সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে অবগত হওয়ার জন্য শাস্ত্রই একমাত্র প্রমাণ। আমরা যদি শাস্ত্রে বর্ণিত কল্কি অবতারের আবির্ভাবের লঙ্কণ, কাল, কার্য ও উদ্দেশ্য ইত্যাদি বিচার করে দেখি, তবে খুব সহজেই বোঝা যাবে যে, কল্কি অবতার এখনও আবির্ভুত হননি। তাই শাস্ত্র প্রমাণের আলোকে যদি প্রশাণ করা যায় যে, কল্কি অবতার এখনও আবির্ভূত হননি, তাহলে তথাকথিত ভুঁইফোড় কল্কি অবতারদের আলাদা আলাদা করে মিথ্যা প্রমান করার কোনো প্রয়োজন হবে না। কোনো সত্যকে মিথ্যা প্রমানণত করার জন্য সত্য প্রতিষ্ঠা করে আবশ্যক। অন্ধকারকে দূর করার জন্য যেমন আলোক প্রজ্জ্বলন করতে হয়, ঠিক তেমনি অপসিদ্ধান্ত রূপ অন্ধকারকে দূরীভূত করার জন্য সুসিদ্ধান্তরূপ আলোক প্রজ্জ্বলন আবশ্যক। তাই ধারাবাহিকভাবে কল্কি অবতার সম্বন্ধে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শাস্ত্রীয় প্রমাণ তুলে ধারা হলো। জানতে হলে ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখুন।